বর্তমান ব্যস্ত জীবনে সুস্থতা ধরে রাখতে প্রয়োজন সঠিক খাদ্যাভ্যাস। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় একটি কলা রাখলে শরীর পাবে নানা ধরনের পুষ্টি ও উপকারিতা। এই সহজলভ্য ফলটি শুধু পুষ্টিকরই নয়, এটি শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে।

কলা ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর একটি ফল। চিকিৎসকদের মতে, প্রতিদিন একটি করে কলা খেলে দেহে শক্তির ঘাটতি পূরণ হয়, হজম ভালো থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

আরও পড়ুন : ওষুধ ছাড়া ভালো ঘুমানোর উপায়!

কলা খাওয়ার কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নিচে তুলে ধরা হলোঃ

✅ শক্তি জোগায়: কলায় থাকা প্রাকৃতিক শর্করা ও কার্বোহাইড্রেট শরীরকে দ্রুত শক্তি জোগায়। বিশেষ করে সকালের নাশতায় এটি একটি আদর্শ ফল।
✅ হজমে সহায়ক: কলায় উচ্চমাত্রার ফাইবার থাকে, যা হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
✅ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: কলায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও হৃদপিণ্ডের সুস্থতা বজায় রাখে।
✅ মানসিক স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব: কলায় থাকা ট্রিপটোফ্যান নামক উপাদান সেরোটোনিন তৈরি করতে সাহায্য করে, যা মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে সহায়তা করে।
✅ ত্বক ও চুলের যত্নে উপকারী: ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় কলা ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যে উপকারে আসে।

ডায়েটিশিয়ানদের পরামর্শ অনুযায়ী, প্রতিদিন একটি কলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে শরীর থাকবে সুস্থ, মন থাকবে প্রশান্ত। তাই সুস্থ জীবনযাপনের জন্য আজ থেকেই শুরু হোক কলা খাওয়ার অভ্যাস।

কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে Dr Divya Rohra যা বলেছেন, কলা পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় ফল। সহজলভ্যতা, পুষ্টিগুণ, এবং সুস্বাদু হওয়ার কারণে কলা আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্যতম স্থান পেয়েছে। একলা বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান যেমন, ভিটামিন, খনিজ, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই উপাদানগুলো আমাদের দেহের বিভিন্ন কার্যকারিতাকে সমর্থন করে এবং সুস্থ জীবনের জন্য অপরিহার্য।